বিভিন্ন ফলের পুষ্টিমান
বছরব্যাপী ফল চাষে, অর্থ পুষ্টি দুই-ই আসে
ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার
খাদ্য ও পুষ্টির অন্যতম উৎস হলো ফল। বাংলাদেশের ফল স্বাদে, গন্ধে, বর্ণে ও পুষ্টিমানে আকর্ষণীয় ও বৈচিত্র্যময়। ফলদবৃক্ষ পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার পাশাপাশি শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ লবণের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে। তা ছাড়া ফলের ভেষজ গুণাবলিও অনেক। আমাদের খাদ্য, পুষ্টি, ভিটামিনের চাহিদাপূরণ, শারীরিক বৃদ্ধি, মেধার বিকাশ ও রোগ প্রতিরোধে ফলের ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বারি) মূলত ফলের উপর গবেষণা করে থাকে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের পুষ্টি ইউনিট ফলের উপর কীটনাশক, ইথোফেন, বিভিন্ন রাসায়নিক কেমিক্যালের ব্যবহার এবং ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে গবেষণা করে থাকে। তা ছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ও ফলের উপর গবেষণা করে থাকে। পুষ্টিবিদদের মতে, একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের মাথাপিছু দৈনিক ২০০ গ্রাম ফল খাওয়া উচিত। বাংলাদেশে ফলমূলের পুষ্টিমানের তালিকা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় বিভিন্ন ফল বিভিন্ন পুষ্টি সরবরাহ করে। তাই পারিবারিক পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিরাপদ ফল আবাদের পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের ফলমূল নির্ভর নিরাপদ খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ফল জাতীয় খাদ্যের পুষ্টি উপাদান (খাদ্যোপযোগী প্রতি ১০০ গ্রামে) উল্লেখ করা হলো:-